Universidade de Lisboa | লিসবন বিশ্ববিদ্যালয় A to Z Detalis



 The largest and most prestigious university in Portugal and a significant European university is Universidade de Lisboa (ULisboa).

With 18 Schools, more than 100 research centers, 50,000 students, 4,000 professors, 2,500 support personnel, and 400-degree programs, ULisboa is a large university. It is a significant hub for education, research, creativity, sports, culture, and the arts.

In July 2013, Universidade Técnica de Lisboa and Universidade de Lisboa merged to form ULisboa, the inheritor of a seven-century-old university tradition.

ULisboa accepts its obligation to create Lisbon as one of the great European capitals of culture and science by being actively involved in Portuguese society and the Lisbon metropolitan area.

Every year, more than 1,000 foreign students seeking a top-notch education are welcomed at ULisboa.

An increasing number of international talents are drawn to ULisboa by the quality of research, innovation, and culture of the schools and research units to develop high-caliber projects and research partnerships.

A university from Lisbon to the world, ULisboa upholds its slogan as a leader on a national and worldwide scale.

$ads={1}

কখন আবেদন করবেন?


এখানে সাধারণত বছরে ০২টি সেশনে আবেদনের সুযোগ আছে। আবেদনের সময়কাল নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি এবং এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেব্রুয়ারিতে স্বল্পসংখ্যক বিষয়ে শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারে।

পর্তুগালের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে আবেদনের ধাপ গুলো সংক্ষেপে -




প্রথম ধাপ :

আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যাবতীয় কন্টাক্ট ই মেইলে করতে হবে . কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকলেই আপনি এনরোলমেন্ট অফিসার বা এডমিশন অফিসের তথ্যে সংগ্রহ করে তাদের ই মেইলে কি কি নির্দিস্ট জিনিসের বেপারে জানতে কেন সুন্দর করে লিখে একটা ই মেইল করে দিবেন। তারা আপনাকে ২/৩ দিনের মধ্যে আবেদনের যাবতীয় লিংক সহ রিপ্লে দিবে .

$ads={1}

তারপর আসি কি কি ডকুমেন্টস লাগবে আবেদন করতে ?

ডেডলাইন অনুসরণ করে

আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন পোর্টালে আবেদনপত্র পূরণ করে তা নির্দিষ্ট সময়ে জমা দিতে হবে। অথবা আপনার যাবতীয় ডকুমেন্টস ( নিচে লিস্টেড ) এডমিশন অফিসে ই মেইল করতে পারেন।

  • একাডেমিক সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি,
  • ইউরোপাস সিভি,
  • পাসপোর্টের স্ক্যান কপি,
  • আবেদনকারীর ছবি,
  • রিকোমেনডেসান লেটার (অপশনাল)
  • মটিভেসান লেটার
  • আইইএলটিএস অথবা মিডিয়াম অফ ইন্সট্রাকশন সার্টিফিকেট

এপ্লিকেশন ফি ( উনিভার্সিটি ভেদে ভিন্ন হয় তবে ৫০-৩০০ ইউরো পরিমান হয়ে থাকে ) অফেরৎ যোগ্য হবে.

এডমিশন অফিস আপনার যাবতীয় ডকুমেন্টস দেখে পারফেক্ট থাকলে সব কন্ডিশোনাল লেটার ইস্যু করবে। টিউশন ফ্রির কিছু টাকা পে করে আপনি মেইন অফার লেটার পাবেন .

২য় ধাপ :

উনিভার্সিটি আপনাকে সিলেক্ট করলে আপনাকে ভিসা আবেদনের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে. যেহেতু বাংলাদেশে পর্তুগালের কোনো দূতাবাস নেই সেহেতু আপনাকে ভারতের নয়াদিল্লিস্থ পর্তুগালের দূতাবাসে যেয়ে ভিসার আবেদন করতে হবে. আর আপনি পর্তুগালে পড়তে বা জব ভিসা আসতে চাইলে আপনাকে লং টার্ম ভিসা বা ন্যাশনাল ভিসার (ডি ভিসা ) আবেদন করতে হবে. পর্তুগাল যেটাকে রেসিডেন্স ভিসা বলে থাকে। এমবাসিতে যাবার আগে আরো কিছু জিনিষ মাথায় রাখতে হবে সেটা হলো ডকুমেন্টস সত্যায়ন। পর্তুগাল আবেদনের আরেকটা মেইন ঝামেলা হলো যাবতীয় ডকুমেন্টস পর্তুগালের দূতাবাস দ্বারা সত্যায়ন দরকার পরে. আর সেইটা করতে চাইলে ইন্ডিয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই . পর্তুগাল দূতাবাস সত্যায়ন করতে হলে আপনাকে বাংলাদেশ থেকে এডুকেশন মিনিষ্ট্রি, ফরেইন মিনিষ্ট্রি থেকে সত্যায়িত করে নিতে হবে, তারপর বাংলাদেশ হাই কমিশন নিউ দিল্লি থেকে সত্যায়িত করতে হবে — ফাইনাল কাজ হলো পর্তুগালের দূতাবাসের সত্যায়ন। আপনি আপনার যাবতীয় ডকুমেন্টস সত্যায়ন করতে পারবেন দূতাবাসের নির্দিষ্ট ফি প্রদানের মাদ্ধমে। আর ডকুমেন্টস সত্যায়নের কাজটির জমা এবং ডেলিভারির দায়িত্ব নিয়েছেন ভিএফএস গ্লোবাল ইন্ডিয়া লিমিটেড। আপনি নিউ দিল্লির শিবাজী স্টেডিয়ামে নেমে ভিএফএস যেয়ে পর্তুগালের কাউন্টারে জমা দিতে পারবেন সত্যায়নের জন্য.

উল্লেখ্য যে বর্তমানে পর্তুগালের সকল প্রকার লং টার্ম ভিসার আবেদন ভিএফ এস গ্লোবার ইন্ডিয়া জমা নেন এবং ভিসা ডিসিসনের কাজ দূতাবাস কর্তৃক প্রদানের পর আবার বিএফ এস সেটা ডেলিভারি দেন . তারা জাস্ট মাধ্যম হয়ে কাজটি করতেছেন। তাই আপনাকে পর্তুগালের ভিসার জন্য ডকুমেন্টস সত্যায়নের কাজ এবং ভিসা আবেদন জমা দানের কাজ উভয়টা ভি এফ এসে করতে হবে . শুধুমাত্র ইন্টার্ভিউ দেয়ার জন্য আপনাকে দূতাবাসে যেতে হবে অন্যথায় নয়.

$ads={1}

৩য় ধাপ ভিসা আবেদন :

লং টার্ম ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে যা যা ডকুমেন্টস লাগবে :

  • Passport or other documents for travelling that has a validity of at least 6 months more than the visa
  • A complete National visa application form.
  • Visa application Fees (Payable by Card or Cash at VFS)
  • Passport type photos ( 35*45 mm)

Police Clearance certificate ( From Bangladesh) if anyone wants to apply from except your home country you must collect PCC from your current country of residence.

  • A recognised certificate stating completion of high school/Bachelor’s degree
  • Transcripts of academic records
  • International/ Schengen health insurance
  • Proof of accommodation (minimum 3 months)
  • Vaccination records (if any)
  • Proof of admission in a higher education institution/work contract/ invitation letter/offer letter
  • Proof of means of subsistence/ Bank solvency certificate from your sponsor
  • Expected travel itinerary ( air tickets reservation)

এমবাসি যে ডকুমেন্টস সাবমিশনের পর ৫/৩০ দিনের মধ্যে আপনাকে ইন্টারভিউয়ের জন্য কল করা হবে এমবাসিতে। এমবাসি আপনাকে পূর্ববর্তী পড়াশুনা সম্পর্কে, ব্যাংক ব্যালান্স সম্পর্কে, স্পন্সরশীপ যে দেখাবে তার টাকা উৎস কি সে সম্পর্কে, কেন পর্তুগাল এবং কেন নির্ষদিষ্ট প্রোগ্রাম নিলেন সেই বিষয়ে প্রশ্ন করবেন। আপনাকে সব গুলো প্রশ্নের উত্তর যথাযত দিতে হবে . ইদানিং এমন কারণ দেখিয়ে রিজেক্ট করতে দেখি যেখানে লিখা — ইন্টারভিউ না কি কনস্যুলার অফিসারকে তেমন আকর্ষণ করে নি . স ইন্টারভিউ এর জন্য প্রিপারেশন দরকার আছে বলে আমি করি .


           


Previous Post Next Post

Sponsor

نموذج الاتصال